কৈজুরী ইউনিয়নের পূর্ব পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। বৈশাখ মাসে যথন নদীতে জোয়ার আসে তখন নদী ভাঙ্গন শুরু হয়। এই ভাঙ্গনের ফলে প্রতি বছর কৃষি জমির পরিমান কমে যাচ্ছে। বসত ভিটা হারিয়ে মানুষ রাস্তার ধারে ও অন্যের জায়গায় বসবাস করছে। এছাড়াও প্রতিবছর যমুনা নদী ভাঙ্গার ফলে কৃষি জমিতে বালি পড়ে চাষের অনউপযোগী হয়ে পরেছে। এদের জীবিকার প্রধান উৎস কৃষি কাজ কিন্তু অব্যহত নদী ভাঙ্গনের ফলে কৃষি দিনদিন ব্যহত হচ্ছে। এই ইউনিয়নের খালগুলো হলো যমুনার ক্যানেল, বসাগাড়িয়া,হুড়াসাগড়,ভাংঙ্গাদত্ত খাল । এই খাল গুলি ঠিক ভাবে রক্ষনাবেক্ষনা করলে মানুষ মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারবে। সর্বনাশা যমুনা নদী প্রতিবছর ভাঙ্গার ফলে কৈজুরী ইউনিয়নের মানচিত্র ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে। এই ইউনিয়নের নদী সংলগ্ন গ্রাম গুলো রক্ষার জন্য একটি বাধ দিলে জমি গুলো রক্ষা পাবে। অসময় জমির ফজল নষ্ট হবে। জমিগুলো তিন ফসলে পরিনত হবে। তাহলে আগের দিনের গোলা ভরা ধান,পুকুর ভরা মাছ,গোয়াল ভরা গরু চির প্রচলিত বাংলার রুপ রসে ভরে যাবে এই অবহেলিত গ্রাম গুলো।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS